আজ ১৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ৩০শে নভেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | দুপুর ১২:৪২

  • বাংলা English
সদ্য :

☉ মঠবাড়িয়া-বড়মাছুয়া সড়কে কার্পেটিং কাজে আবারও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার : পিচ-পাথর নিয়ে স্থানীয়দের ক্ষোভ☉ বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী আবদুর রশিদ মানিক মিঞা’র দাফন সম্পন্ন☉ ছাত্রলীগ নেতা সোহেলের নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রতাহারের দাবিতে মানববন্ধন☉ মঠবাড়িয়ায় থানার ওসি প্রত্যাহার☉ ১৮ মামলার আসামী ফল সোহেলসহ গ্রেপ্তারকৃত-১২জন জেল হাজতে☉ আদম বেপারির প্রতারণা শিকার কাতার ফেরত নিঃস্ব ১৩ যুবকের কান্না থামছে না!☉ আইনগত সহায়তা প্রদান আইন অবহিতকরণ ও উপজেলা কমিটির সক্রিয়করণ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত☉ সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ কলেজছাত্র নিহত☉ ভুয়া ডাক্তার দ্বারা অপারেশন করায় মনির ক্লিনিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা☉ ৫২ দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীরা পেল নূরজাহান খলিল শিক্ষাবৃত্তি

৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় হলেও ১৮ ডিসেম্বর মঠবাড়িয়া শত্রু মুক্ত হয়

৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় হলেও ১৮ ডিসেম্বর মঠবাড়িয়া শত্রু মুক্ত হয়

স্টাফ রিপোর্টার: মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাক বাহিনীর আত্মসমর্পনের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন হলেও পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া তখনও ছিল স্বাধীনতা বিরোধীদের দখলে। এ উপজেলায় ২ দিন পর ১৮ ডিসেম্বর মুক্ত হয়।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা জানান, ১৭ ডিসেম্বর দিবাগত ভোররাতে সুন্দরবন অঞ্চলের সাব-সেক্টরের কমান্ডিং অফিসার লে. আলতাফ হোসেনের নেতৃত্বে চার শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা সুন্দরবন অঞ্চল থেকে মঠবাড়িয়ায় রওয়ানা দেন। সংগঠিত মুক্তিযোদ্ধারা মঠবাড়িয়ায় স্বাধীনতা বিরোধীদের পরাস্ত করতে মঠবাড়িয়া শহর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে কালিরহাট বাজারে অবস্থান নেন।
অপরদিকে, সুন্দরবনের শরণখোলা থেকে ওই রাতে আরো ১শ ২০ জনের একটি মুক্তিযোদ্ধা দল কালিরহাট বাজারে অবস্থান নেওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে যোগ দেয়। এতে মুক্তিযোদ্ধাদের শক্তি বৃদ্ধি পায়। মুক্তিযোদ্ধাদের ওই সশস্ত্র অবস্থান টের পেয়ে স্থানীয় স্বাধীনতা বিরোধী চক্র ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে। ওই রাতেই তারা মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চালায়। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে স্বাধীনতা বিরোধীদের আত্মসমপর্ণের প্রস্তাব পাঠায়। তারা আত্মসমর্পণ করলে বিনা রক্তপাতে মঠবাড়িয়া অঞ্চল শত্রুমুক্ত হয়।
এরপর ১৮ ডিসেম্বর সকালে কালিরহাটে অবস্থান নেওয়া মুক্তিযোদ্ধারা বিজয় উল্লাস করতে করতে মঠবাড়িয়া শহরে প্রবেশ করেন। মুক্তিযোদ্ধারা বিজয়ের শ্লোগানে বীরদর্পে মঠবাড়িয়া শহরে প্রবেশ মুখরিত করে তোলেন। এভাবে ১৮ ডিসেম্বর মঠবাড়িয়া শত্রু মুক্ত হয়। পরে ২০ ডিসেম্বর বিকেলে শহরের শহীদ মোস্তফা খেলার মাঠে মুক্তিযোদ্ধদের সংবর্ধনা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধে এ উপজেলায় মোট ৫১ জন স্বাধীনতাকামী বাঙালি প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন।

Comments

comments

আরও পড়ুন

মঠবাড়িয়া-বড়মাছুয়া সড়কে কার্পেটিং কাজে আবারও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার : পিচ-পাথর নিয়ে স্থানীয়দের ক্ষোভ
মঠবাড়িয়া-বড়মাছুয়া সড়কে কার্পেটিং কাজে আবারও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার : পিচ-পাথর নিয়ে স্থানীয়দের ক্ষোভ
মঠবাড়িয়া-বড়মাছুয়া সড়কে কার্পেটিং কাজে আবারও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার : পিচ-পাথর নিয়ে স্থানীয়দের ক্ষোভ
বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী আবদুর রশিদ মানিক মিঞা’র দাফন সম্পন্ন
বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী আবদুর রশিদ মানিক মিঞা’র দাফন সম্পন্ন
বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী আবদুর রশিদ মানিক মিঞা’র দাফন সম্পন্ন
ছাত্রলীগ নেতা সোহেলের নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রতাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ছাত্রলীগ নেতা সোহেলের নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রতাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ছাত্রলীগ নেতা সোহেলের নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রতাহারের দাবিতে মানববন্ধন
মঠবাড়িয়ায় থানার ওসি প্রত্যাহার
মঠবাড়িয়ায় থানার ওসি প্রত্যাহার
মঠবাড়িয়ায় থানার ওসি প্রত্যাহার
১৮ মামলার আসামী ফল সোহেলসহ গ্রেপ্তারকৃত-১২জন জেল হাজতে
১৮ মামলার আসামী ফল সোহেলসহ গ্রেপ্তারকৃত-১২জন জেল হাজতে
১৮ মামলার আসামী ফল সোহেলসহ গ্রেপ্তারকৃত-১২জন জেল হাজতে
আদম বেপারির প্রতারণা শিকার কাতার ফেরত নিঃস্ব ১৩ যুবকের কান্না থামছে না!
আদম বেপারির প্রতারণা শিকার কাতার ফেরত নিঃস্ব ১৩ যুবকের কান্না থামছে না!
আদম বেপারির প্রতারণা শিকার কাতার ফেরত নিঃস্ব ১৩ যুবকের কান্না থামছে না!