মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মরহুম আ. খালেক মিয়া নির্লোভ নির্মোহের মানুষ ছিলেন….

স্টাফ রিপোর্টার: মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও উপজেলা আ’লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক আ. খালেক মিয়া ছিলেন নির্লোভ ও নির্মোহের মানুষ ছিলেন। জীবিত থাকাকালে তিনি কখনোই অবৈধ সম্পদ উপর্জন, লুট বা ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি। তিনি ছিলেন একজন সাদা মনের মানুষ। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি দলের সভাপতির দায়িত্ব পালন কালে তিনি কখনোই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। আজীবন আওয়ামী রাজনীতির জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে দলের জন্য কাজ করে গেছেন। ক্ষমতার দাপটে ওই সময় ইচ্ছা করলে তিনি বহু সম্পদের মালিক হতে পারতেন। কিন্তু অবৈধ সম্পদের প্রতি তার কোন মোহই ছিল না। বরং দল করতে গিয়ে তিনি খুয়েছেন অনেক পৈত্রিক সম্পত্তি। যে কারনে দীর্ঘ ২৮ বছর পরও তার মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হচ্ছে।
আওয়ামলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মরহুম আ. খালেক মিয়ার ২৮ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে উপজেলা আ.লীগের উদ্যোগে শনিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যালয় দলীয় কার্যালয়ে স্মরণ সভায় মরহুমের জীবনের ওপর স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বক্তারা এ কথা বলেন। উপজেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা এমাদুল হক খানের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পিরোজপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মহারাজ।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন পৌর আ.লীগের সভাপতি আলতাফ হোসেন আফজাল, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. সাদিকুর রহমান, উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক সেলিম মাতুব্বর, আ.লীগের সহ-সভাপতি মোস্তফা শাহ আলম দুলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক লোকমান হোসেন খান, ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম ঝনো, মরহুমের পুত্র উপজেলা আ.লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ফজলুল হক মনি, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শাকিল আহমেদ নওরোজ, আ.লীগ নেতা আবুল বাশার মাতুব্বর, উপজেলা আ.লীগের সদস্য মিজানুর রহমান মিজু, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নজরুল সোহেল, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শরিফুল ইসলাম রাজু প্রমুখ। শেষে মরহুমের রূহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া মোনাযাত অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
Comments
আরও পড়ুন





