দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে উপজেলা প্রকৌশলীর অপসারণের দাবিতে আন্দোলনে ঠিকাদাররা
স্টাফ রিপোর্টার: পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার এডিপির ১২ প্যাকেজ’র প্রায় ৬১ লাখ টাকা কাজের টেন্ডারে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে। অনিয়ম ও দূর্ণীতির অভিযোগ এনে সাধারণ ঠিকাদারেরা উপজেলা প্রকৌশলীর অপসারণ দাবীতে সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। তারা টেন্ডার বাতিলের দাবিতে শুক্রবার (২৬ জুন) দুপুরে মঠবাড়িয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সম্মূখ সড়কে সংবাদ সম্মেলন শেষে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সকল ঠিকাদার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেয়।
ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে টেন্ডার বাতিলের দাবি ও পুণ:টেন্ডার দেয়ার আহ্বান জানিয়ে এবং প্রকৌশলীর অপসারনের দাবি করে বক্তব্য রাখেন, স্থানীয় ঠিকাদার ও সাবেক কাউন্সিলর মো. হেমায়েত উদ্দিন, সাবেক কাউন্সিলন মো. জিল্লুর রহমান, খাইরুল ইসলাম কামাল, কামরুল আকন, নজরুল ইসলাম সোহেল, তৌহিদ মাসুম প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, উপজেলা প্রকৌশলী গত ১৮ জুন নোটিশে সহি করলেও ২১ ও ২২ জুন মাত্র দু’ঘন্টা করে সিডিউল বিক্রি করেন। প্রতিটি সেটের মূল্য ৭’শ টাকা বেশী নিয়ে ৫% কমিশন হিসেবে ফরম পূরণ করার পরামর্শ দেন। পরবর্তিতে অফিস কর্তৃপক্ষ আরএফকিউ নোটিশ দিয়ে উল্লেখ করেন শুধুমাত্র উপজেলাধীন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত ঠিকাদারগণ দরপত্রে অংশগ্রহণ করতে পারবে। যাহা সম্পূর্ণ বেআইনী। আরএফকিউ পদ্ধতিতে শতাধিক ফরম বিক্রিও বে-আইনী বক্তারা উল্লেখ করেন। আরএফকিউ পদ্ধতিতে সকল ঠিকাদারদের সম্মূখে দরপত্র খোলার কথা থাকলেও অফিস কর্তৃপক্ষ গেট বন্ধ করে রহস্যজনক কারনে পছন্দমত কতিপয় ঠিকাদারদের বাঁছাই করে ২২% থেকে ২৭% কমিশন দিয়ে কাজ পাইয়ে দেন। দরপত্রে ১০ দিনের সময় উল্লেখ থাকলেও কতিপয় ঠিকাদারের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ৩ দিনের মধ্যে তাড়াহুরো করে সমাপ্ত করে।
এব্যপারে উপজেলা প্রকৌশলী কাজী আবু সাঈদ মো: জসীম এর মুঠোফোনে (শুক্রবার বিকেলে) একাধিকবার ফোন দিলেও রিসিভ না করায় কথা বলা যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঊর্মি ভৌমিক কতিপয় ঠিকাদারদের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রকৌশলীর কাছে বক্তব্য চাওয়া হয়েছে। বক্তব্য পেলে অভিযোগের বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে উপজেলা প্রকৌশলীর অপসারণের দাবিতে আন্দোলনে ঠিকাদাররা
স্টাফ রিপোর্টার: পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার এডিপির ১২ প্যাকেজ’র প্রায় ৬১ লাখ টাকা কাজের টেন্ডারে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠেছে। অনিয়ম ও দূর্ণীতির অভিযোগ এনে সাধারণ ঠিকাদারেরা উপজেলা প্রকৌশলীর অপসারণ দাবীতে সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। তারা টেন্ডার বাতিলের দাবিতে শুক্রবার (২৬ জুন) দুপুরে মঠবাড়িয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সম্মূখ সড়কে সংবাদ সম্মেলন শেষে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সকল ঠিকাদার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেয়।
ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে টেন্ডার বাতিলের দাবি ও পুণ:টেন্ডার দেয়ার আহ্বান জানিয়ে এবং প্রকৌশলীর অপসারনের দাবি করে বক্তব্য রাখেন, স্থানীয় ঠিকাদার ও সাবেক কাউন্সিলর মো. হেমায়েত উদ্দিন, সাবেক কাউন্সিলন মো. জিল্লুর রহমান, খাইরুল ইসলাম কামাল, কামরুল আকন, নজরুল ইসলাম সোহেল, তৌহিদ মাসুম প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, উপজেলা প্রকৌশলী গত ১৮ জুন নোটিশে সহি করলেও ২১ ও ২২ জুন মাত্র দু’ঘন্টা করে সিডিউল বিক্রি করেন। প্রতিটি সেটের মূল্য ৭’শ টাকা বেশী নিয়ে ৫% কমিশন হিসেবে ফরম পূরণ করার পরামর্শ দেন। পরবর্তিতে অফিস কর্তৃপক্ষ আরএফকিউ নোটিশ দিয়ে উল্লেখ করেন শুধুমাত্র উপজেলাধীন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত ঠিকাদারগণ দরপত্রে অংশগ্রহণ করতে পারবে। যাহা সম্পূর্ণ বেআইনী। আরএফকিউ পদ্ধতিতে শতাধিক ফরম বিক্রিও বে-আইনী বক্তারা উল্লেখ করেন। আরএফকিউ পদ্ধতিতে সকল ঠিকাদারদের সম্মূখে দরপত্র খোলার কথা থাকলেও অফিস কর্তৃপক্ষ গেট বন্ধ করে রহস্যজনক কারনে পছন্দমত কতিপয় ঠিকাদারদের বাঁছাই করে ২২% থেকে ২৭% কমিশন দিয়ে কাজ পাইয়ে দেন। দরপত্রে ১০ দিনের সময় উল্লেখ থাকলেও কতিপয় ঠিকাদারের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ৩ দিনের মধ্যে তাড়াহুরো করে সমাপ্ত করে।
এব্যপারে উপজেলা প্রকৌশলী কাজী আবু সাঈদ মো: জসীম এর মুঠোফোনে (শুক্রবার বিকেলে) একাধিকবার ফোন দিলেও রিসিভ না করায় কথা বলা যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঊর্মি ভৌমিক কতিপয় ঠিকাদারদের কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রকৌশলীর কাছে বক্তব্য চাওয়া হয়েছে। বক্তব্য পেলে অভিযোগের বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।